হাজার বছর ধরে চায়না এবং এশিয়ার অনান্য দেশে আকুপাংচার চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এ পদ্ধতিতে শরীরের নির্দিষ্ট স্থানে উদ্দীপনা সৃষ্টি করা হয়। এর জন্য অনেক সময় সূক্ষ সুঁই ব্যবহার করা হয় যা বিভিন্নস্থানে প্রবেশ করানো হয়। ফলে শরীরের কার্যকারীতায় কিছু পরিবর্তন আসে।
গবেষনায় দেখা যায়, সার্জারী এবং কেমোথেরাপী পরবর্তী বমি ভাব বা বমি বন্ধ করতে আকুপাংচার কার্যকারী ভূমিকা পালন করে। বেথা উপশম করতেও আকুপাংচার ভাল কাজ করে। ঠিক কিভাবে এই পদ্ধতি কাজ করে তা অবশ্য গবেষকদের অজানা। খুব সম্ভবত, বেথা উপশম করতে যেসকল রাসায়নিক পদার্থ কাজ করে আকুপাংচার এর মাধ্যমে সেই পদার্থগুলো প্রভাবিত হয়। তাছাড়া এই পদ্ধতির ফলে শরীরে এমন কিছু উপাদান তৈরী হয় যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রন করে।